আর্থিক সাক্ষরতা

সপ্তাহ ২০২৪

thumb_1712139751_FL-20242.jpg
thumb_1712139789_FL-20243.jpg
thumb_1712139822_FL-20241.jpg
thumb_1712139858_FL-20244.jpg

আর্থিক সাক্ষরতা

ওয়ার্কশপ ২০২৩

thumb_1712139400_FL-1.jpg
thumb_1712139430_FL-2.jpg
thumb_1712139477_FL-3.jpg
thumb_1712139517_FL-4.jpg
thumb_1712139556_FL-5.jpg
thumb_1712139590_FL-51.jpg
thumb_1712139620_FL-6.jpg
thumb_1712139645_FL-7.jpg

আর্থিক স্বাক্ষরতা কর্মসূচী-২০২৩ সংক্রান্ত

প্রধান আলোচ্য বিষয় সমূহ

 

ব্যাংক এমন একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, যা তার গ্রাহককে আর্থিক সেবা সহ বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদান করে, ব্যক্তিগত ও জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই ব্যাংকের কার্যক্রম ও সেবা সমূহ সর্ম্পকে সকলকে অবগত থাকা প্রয়োজন। ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড আর্থিক স্বাক্ষরতা কর্মসূচী-২০২৩ এর বাস্তবায়নের  লক্ষ্যে ০৮ বিভাগীয় এলাকায় ২৪ শাখার মাধ্যমে ২৪ টি প্রোগ্রাম আয়োজন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। প্রস্তাবিত কর্মসূচী বাস্তবায়নের নিমিত্তে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড নি¤œলিখিত ইধংরপ ঃযবসব বিবেচনায় নিয়েছে:-

১. ব্যাংকিং সেবার প্রয়োজনীয়তা/গুরুত্ব ও সেবা পাওয়ার উপায়;
২. ডিজিটাল ব্যাংকিং সার্ভিসেস এবং ব্যাংকিং চ্যানেলে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ;
৩. সঞ্চয়ের মানসিকতা এবং স্কুল ব্যাংকিং সেবা প্রদান;
৪. ক্ষুদ্র ঋণ প্রদানের মাধ্যমে দেশের জনসংখ্যার সুবধিাবঞ্চতি অংশকে স্বনর্ভির করে তোলা ।

 

১. ব্যাংকিং সেবার প্রয়োজনীয়তা/গুরুত্ব ও সেবা পাওয়ার উপায়

 

নিন্মে ব্যাংকিং সেবার প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি উল্লেখ করা হল ঃ-

  • ব্যাংক এমন একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, যা আমানতকারীদের থেকে আমানত সংগ্রহ করে এবং ঋণ গ্রহীতাদের ঋণ প্রদান করে;
  • স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্ন্য়নে ব্যাংক সমূহ প্রত্যক্ষ/পরোক্ষ ভূমিকা পালন করেছে। তাছাড়াও দেশের অর্থনৈতিক ও আর্থসামাজিক উন্নয়নের চালিকা শক্তি হিসেবেও ব্যাংকের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে;
  • ব্যাংকিং সেবা বঞ্চিত জনগণকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় নিয়ে আসার নিমিত্তে এবং দারিদ্র দূরীকরণ ও টেকসই উন্ন্য়নের পূর্বশর্ত হল আর্থিক অর্ন্তভূক্তি;
  • দ্রুততম সময়ের মধ্যে এক হিসাব থেকে অন্য হিসাবে(এক ব্যাংকে/এক ব্যাংক হতে অন্য ব্যাংকে) টাকা নিরাপদে স্থানান্তর করা যায় ।
  • ব্যাংক  গ্রাহকদের আমানতের সুরক্ষা প্রদান করে, আমানতের উপর মুনাফা প্রদান করে;
  • ব্যবসা বাণিজ্য ঋণ প্রদান কওে এবং গ্রাহককে ব্যবসার সর্মথনে বিভিন্ন উপদেশ মূলক সেবা প্রদান করে;

 

ব্যাংকের সেবা পাওয়ার প্রধানতম উপায় হল, ব্যাংকের হিসাব খুলে গ্রাহক তার কাক্ষিত সেবা পেতে পারে। ন্যাশনাল ব্যাংক কর্তৃক প্রদত্ত সেবা সমূহ:-

  • ব্যাংক হিসাব (সঞ্চয়ী হিসাব/স্কুল ব্যাংকিং হিসাব/বিশেষ শ্রেণীর ব্যক্তি হিসাব/ চলতি হিসাব /এসএনডি হিসাব) খোলা।
  • মেয়াদী আমানত খোলা
  • মাসিক সঞ্চয়ী হিসাব খোলা
  • ডেবিট /ক্রেটিড কাড ইস্যু করা
  • লকার সুবিধা প্রদান
  • গ্রাহকদের প্রয়োজনে বিভিন্ন সনদ প্রদান
  • সরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের(গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি) বিল প্রদান
  • চালান জমা করা
  • ক্ষুদে বার্তার মাধ্যমে গ্রাহকদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান।


ব্যাংক  হিসাব খোলার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমূহ:-

ক. গ্রাহকের প্রত্যেকের ০২(দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি;
খ. নমিনীর ০১ (এক ) কপি ছবি;
গ. গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসর্পোট/ড্রাইভিং লাইসেন্স/জন্মনিবন্ধন সনদ এর ফটোকপি;

 

২. ডিজিটাল ব্যাংকিং সার্ভিসেস এবং ব্যাংকিং চ্যানেলে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ

 

ডিজিটাল ব্যাংকিং সার্ভিসেস ঃ

স্মার্ট ফোন কিংবা অন্যান্য ডিজিটাল টেকনলজি মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যাংকিং সেবা প্রদান করা হয়। যা, ডিজিটাল ব্যাংকিং সার্ভিসেস নামে পরিচিত। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যেকটি শিডিউল ব্যাংকে ই-ওয়ালেট/ র-ইধহশরহম ইত্যাদি নামে ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা প্রদান করা হয় ।

 

ডিজিটাল ব্যাংকিং সার্ভিসেস এর মাধ্যমে নি¤œলিখিত ব্যাংকিং সেবা প্রদান করা হয়:-

ক. একই ব্যাংকের এক হিসাব থেকে অন্য হিসাবে/এক ব্যাংক হতে অন্য ব্যাংকে ফান্ড ট্রান্সফার করা ।
খ. Utility (গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি) বিল প্রদান ।
গ. মোবাইল রিচার্জ ।
ঘ. Mobile Financial Services (MFS) যেমন-বিকাশ/নগদ/রকেট  এর মাধ্যমে ডিজিটাল লেনদেন সংগঠিত হচ্ছে ।
ঙ. অনলাইন/ই-কমার্স পেমেন্ট ।
চ. স্কুলের বেতন প্রদান


ব্যাংকিং চ্যানেলে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণঃ

আমাদের দেশের বিশাল জনগোষ্ঠী বিদেশে কর্মরত আছে। তাদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রা আমাদের দেশের অর্থনীতিতে এবং দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এতদ্সত্ত্বেও বিশাল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা হুন্ডি/অবৈধ পথে দেশে প্রবেশ করে, যা বেআইনি এবং দেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। অতএব দেশের সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে সকল প্রবাসীকে বৈধ পথে/ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসীদের কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা পাঠানোর জন্য উৎসাহিত করা প্রয়োজন।

বর্তমানে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আহোরণে সরকার কর্তৃক ২.৫% ইনসেনটিভ বোনাস দেয়া হচ্ছে, যাতে প্রবাসীরা তাদের কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা দেশে দ্রুত ও নিরাপদে প্রেরণ করতে পারে।


প্রবাসী আয় বৈধ পথে প্রেরণের লক্ষ্যে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি:

আমাদের দেশের বিশাল জনগোষ্ঠী পৃথীবির বিভিন্ন দেশে কর্মরত আছে। তাদের কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা বৈধ পথে দেশে আনার জন্য সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। বৈধ পথে প্রেরিত বৈদেশিক মুদ্রা আমাদের দেশের অর্থনীতিতে এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে  প্রত্যক্ষ ভূমিকা পালন করছে।
 

প্রবাসী আয় বৈধ পথে প্রেরণের লক্ষ্যে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করার প্রয়োজনীয়তা:-

  • বৈধ পথে প্রবাসী আয় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে;
  • দেশে অবস্থিত প্রবাসীদের আত্মীয়স্বজনদের নিকট বৈধ পথে প্রেরিত বৈদেশিক মুদ্রার উপকারী দিক সমূহ সুবিধাভোগীদের নিকট তুলে ধরতে হবে;
  • বৈধ পথে আহরিত টাকা আয়কর মুক্ত এবং সহজে বিনিয়োগযোগ্য;
  • প্রবাসীরা তাদের কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা উচ্চ মুনাফা প্রদানকারী স্কীম এ বিনিয়োগ করতে পারে। যেমন- ডধমব ঊধৎহবৎং ইড়হফ;
  • বৈধ পথে প্রেরিত প্রবাসী আয় দ্রুত ও নিরাপদে তাদের মনোনীত ব্যক্তি/ আত্মীয়স্বজন/ প্রেরক তার নিজ হিসেবে জমা করতে পারে;
  • ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রেরিত প্রবাসী আয় পৌছামাত্র ক্ষুদে বার্তা (ঝগঝ) এর মাধ্যমে প্রাপককে অবহিত করা হয়। ফলে প্রাপক তার নিকটস্থ ব্যাংকের শাখা/উপশাখা/এজেন্ট আউটলেট থেকে রেমিটেন্স সংগ্রহ করতে পারে;
  • অবৈধ মাধ্যমে প্রবাসীদের বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণকে নিরুৎসাহিত করার জন্য বৈধ মাধ্যমকে আরো প্রতিযোগীতা মূলক করা প্রয়োজন।

 

অবৈধ উপায়ে প্রেরিত অর্থ আমাদের দেশের আর্থসামাজিক উন্ন্য়নের উপর বিরুপ প্রভাব ফেলে। অবৈধ পথে প্রেরিত অর্থ বলতে হুন্ডির মাধ্যমে প্রেরিত অর্থকে বোঝায়। অবৈধ উপায়ে প্রেরিত অর্থ আমাদের সমাজে নি¤œলিখিত বিরূপ প্রভাব ফেলে:-

  • হুন্ডি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সর্বোপরি দেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে;
  • বাংলাদেশে বছরে প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলার আসে হুন্ডীর মাধ্যমে। যদিও সরকার বিভিন্ন প্রণোদনা প্রদান করছে যাতে হুন্ডির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণ কমানো যায়। তাই প্রবাসী আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে মানুষের মধ্যে হুন্ডীর নেতিবাচক দিক গুলো সর্ম্পকে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে:
  • দেশের রেমিটেন্স আয় কমে যায়;
  • অনেক অনৈতিক ব্যবসায়ী হুন্ডির মাধ্যমে প্রেরিত অর্থ সংগ্রহ করে অসাধু ব্যবসায় বিনিয়োগ করে, যা সামাজিক অস্থিরতার সৃষ্টি করে।

 

৩. সঞ্চয়ের মানসিকতা এবং স্কুল ব্যাংকিং সেবা প্রদান:-


সঞ্চয়ের মানসিকতাঃ

জীবন ধারণের জন্য প্রয়োজনীয়, আবশ্যকীয় খরচ করার পরে দিনান্তে/সপ্তাহান্তে/মাসান্তে যে পরিমাণ টাকা জমা থাকে তাকেই সঞ্চয় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রত্যাহিক জীবনের যে সকল খরচ আবশ্যকীয় নয়, তা পরিহার করে আমরা ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করতে পারি। অপ্রয়োজনীয় খরচ বলতে ভোগের/শখের নিমিত্তে খরচ করাকে বোঝায়। এ সকল খরচ আমাদের জীবনের জন্য অপরিহার্য নয়। আমাদের দেশের একটি বিরাট অংশের জনগণ ব্যাংকিং সেবা বাহিরে আছে। আর্থিক অর্ন্তভূক্তির কার্যক্রমকে জোড়দার করতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় নিয়ে আসা প্রয়োজন এবং তাদেরকে সঞ্চয়ের মানসিকতা তৈরীতে উৎসাহিত করতে হবে ।

 

স্কুল ব্যাংকিং ঃ

আর্থিক অর্ন্তভূক্তি কার্যক্রমে স্কুল ব্যাংকিং সেবা প্রদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। স্কুল ব্যাংকিং হিসাব বলতে ছাত্র/ছাত্রীদের (১৮ বছরের কম বয়সী)  নামে ব্যাংক হিসাব খোলাকে বোঝায়, যা ছাত্র/ছাত্রীর বাবা/মা/কোন আইনগত অভিভাবক দ্বারা পরিচালিত হয়। স্কুল ব্যাংকিং ছাত্র/ছাত্রীদের সঞ্চয়ী মানসিকতা গড়ে তোলা এবং তাদের সঞ্চিত টাকা  সঠিক উপায়ে বিনিয়োগ করার ধারণা সৃষ্টি হয়।

বর্তমানে বাংলাদেশে স্কুল ব্যাংকিং অত্যন্ত পরিচিত ব্যাংকিং সেবা। বাংলাদেশের সকল তফসিলী ব্যাংকে স্কুল ব্যাংকিং হিসাব খোলা হয়।

 

স্কুল ব্যাংকিং হিসাব খুললে প্রাপ্ত সুবিধা সমূহ:-

  • জমানো টাকা নিরাপদে থাকবে;
  • জমানো টাকার উপর ব্যাংকের প্রদত্ত আর্কষণী সুদ/মুনাফা যোগ হবে;
  • এটিএম কার্ড ব্যবহার এর মাধ্যমে যে কোন স্থানের এটিএম বুথ হতে টাকা উত্তোলন করা যাবে;
  • ফ্রি ইন্টারনেট ব্যাংকিং/ ফ্রি এসএমএস সার্ভিস, অন্যান্য স্ক¦ীম ডিপোজিট করে দীর্ঘ মেয়াদী ও লাভজনক সঞ্চয় করা যাবে;
  • বৃত্তি/ উপবৃত্তির টাকা গ্রহণ করা যাবে;
  • ঝামেলাহীন উপায়ে স্কুলের বেতন/ফি পরিশোধ করা যাবে;
  • শিক্ষা বীমা সুবিধা গ্রহণ করা যাবে;
  • প্রয়োজনে ঋণ সুবিধা গ্রহণ করা যাবে ।

 

স্কুল ব্যাংকিং হিসাব খুলতে পরিপালনীয় শর্তাবলী:-

  • হিসাব খোলার জন্য ছাত্র/ছাত্রীদের বয়স ১৮ বছরের কম হতে হবে;
  • ছাত্র/ছাত্রীর বাবা/মা/কোন আইনগত অভিভাবক হিসাব লেনদেন করতে পরবে;
  • প্রচলিত টহরভড়ৎস অপপড়ঁহঃ ঙঢ়বহরহম ঋড়ৎস ব্যবহার করে স্কুল ব্যাংকিং হিসাব খোলা যাবে;
  • প্রচলিত কণঈ ঋড়ৎস ব্যবহার করে স্কুল ব্যাংকিং হিসাব খোলা যাবে;
  • হিসাব খোলার ঋড়ৎস বাবা/মা/কোন আইনগত অভিভাবক দ্বারা স্বাক্ষরিত হতে হবে ।

 

স্কুল ব্যাংকিং হিসাব খুলতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমূহ:-

  • ছাত্র/ছাত্রী ও বাবা/মা/কোন আইনগত অভিভাবক  প্রত্যেকের ০২(দুই) কপি ছবি;
  • নমিনীর ০১ (এক ) কপি ছবি । তবে উল্লেখ্য যে, অভিভাবক নমিনী হতে পারবে;
  • জন্মনিবন্ধন সনদ/স্কুল প্রদত্ত আইডি কার্ড/ গ্রহণযোগ্য সার্টিফিকেট এর ফটোকপি;
  • বাবা/মা/কোন আইনগত অভিভাবক  এর জাতীয় পরিচয়পত্র/তাদের পরিচয়ের প্রমাণ হিসেবে ছবিযুক্ত অন্য যেকোন নথির কপি;
  • প্রাথমিক জমার পরিমাণ ১০০/- টাকা মাত্র ।

সাধারণত স্কুল ব্যাংকিং হিসাব সঞ্চয়ী ক্যাটাগরী হিসাবে খুলতে হয় । তবে যদি সঞ্চয়ী স্কীম হিসাব খুলতে হয়, সেক্ষেত্রে সঞ্চয়ী হিসাব থেকে টাকা স্থানন্তারের মাধ্যমে হিসাব পরিচালনা বাঞ্চনীয় ।

Accessibility Menu

Font size
+ -
Text Space/Line Height
+ +